র্যাম্প মডেলিং থেকে শোবিজের যাত্রা শুরু করেন আরিফিন শুভ। টিকে থাকার লড়াইয়ে রেডিওতে কিছুদিন কথাবন্ধুর কাজ করেছেন। এরপর সাফল্যের রোদ উঁকি দিলে শুরু করেন নাটকে অভিনয়। এরপর ২০১০ সালে স্বপ্নের ছোঁয়া পান শুভ। নামের আগে বসে ‘চিত্রনায়ক’। এরপর শুধু এগিয়েছেন সফলতার দিকে। নানান ঘাত প্রতিঘাতে সংগ্রাম করে টিকে থেকে আজ জনপ্রিয়তার শীর্ষে শুভ।
তার ক্যারিয়ায়ের সবচেয়ে রঙিন পালক ‘ঢাকা অ্যাটাক’। এই সিনেমা সাফল্যের ডানায় চড়ে দেশের বাইরে তিন সপ্তাহ কাটিয়ে এসেছেন চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ।
মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের কয়েকটি দেশে বাংলা সিনেমাপ্রেমীদের সঙ্গে কথা বলেছেন ‘ঢাকা অ্যাটাক’ আর নিজের দেশের সিনেমা নিয়ে।
তার নতুন এই সিনেমা মুক্তির পর প্রযোজক, পরিচালক আর প্রদর্শকদের মতে, শুভর জনপ্রিয়তার পারদ যেভাবে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, এখন একটু সচেতন হয়ে পা ফেললে ভবিষ্যতে দেশের চলচ্চিত্রে শাসন করবেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে শুভ বলেন, ‘আমি শাসন করতে চাই না। আমি মনে করি, শাসকরা মানুষের ভালোবাসা পুরোপুরি পায় না। তাই আমি রাজত্ব করতে চাই না। আমি সিনেমায় নাম লিখিয়েছি দেশের মানুষের ভালোবাসা পেতে। দর্শকের ভালোবাসা নিতেই আমি এসেছি।’
তিন সপ্তাহ দেশের বাইরে থেকে শুভ উপলব্ধি করেছেন ‘অনেকেই এখন এ ধরনের সিনেমা তৈরির ইচ্ছে পোষণ করছেন। মনে হচ্ছে, “ঢাকা অ্যাটাক” পুরো চলচ্চিত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে।’
এদিকে আগামী ডিসেম্বরে মুক্তি পাচ্ছে আরিফিন শুভ অভিনীত নতুন আরেকটি চলচ্চিত্র ‘ভালো থেকো’। জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত এই সিনেমায় শুভর বিপরীতে অভিনয় করেছেন তানহা তাসনিয়া।
নতুন বছরের শুরুতে মুক্তি পাবে চিত্রনায়ক আলমগীর পরিচালিত ‘একটি সিনেমার গল্প’। এই সিনেমায় তার সহশিল্পী ভারতের ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
**রাজনৈতিক, ধর্মবিদ্বেষী ও খারাপ কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকুন।**