চিন-পাকিস্তান ইকনমিক করিডরের থেকে ইসলামাবাদ বিশেষ উপকৃত হবে বলে দাবি করেছিল। কিন্তু যে লাভের অঙ্কের হিসেব পাওয়া গিয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে আখেরে পাকিস্তানের ঘরে বিশেষ কিছুই আসছে না। লাভের সিংহভাগই নিয়ে যাচ্ছে চিন আর বাদবাকি দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তানকে।
পাকিস্তানের বন্দর ও জাহাজ সংক্রান্ত মন্ত্রী মীর হাসিল বিজেনজো জানিয়েছে, গোয়াদার বন্দর থেকে যে লাভ হবে তার ৯০ শতাংশ নেবে চিন। গোয়াদার পোর্ট অথরিটিকে দেওয়া হবে ৯ শতাংশ। আগামী ৪০ বছর ধরে এমনটাই চলবে। পাক সংবাদপত্র ডন’-এ প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, ৪০ বছর ধরে চলবে এই নিয়ম।
এতদিনের চুক্তির কথা শুনে পাকিস্তানের নেতা-মন্ত্রীরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। পুরোটাই যে চিনের পক্ষে যাচ্ছে, সেটা স্পষ্ট।
অন্যদিকে, চিন-পাকিস্তান ইনকমিক করিডর বন্ধ করার জন্য টাকা দিচ্ছে ভারত তথা ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’। এমনটাই অভিযোগ পাকিস্তানের। সম্প্রতি এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়র এমন অভিযোগ করেছেন পাক সেনার জয়েন্ট চিফ অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল জুবের মহম্মদ হায়াত। বন্ধু দেশ চিনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা ওই প্রজেক্টে ভারতের বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
**রাজনৈতিক, ধর্মবিদ্বেষী ও খারাপ কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকুন।**